Khalishkhali Is a village of Satkhira.
Actualizaciones Recientes
-
সান্যাল হার্ডওয়ার (Sanyal Hardware)-পাটকেলঘাটা বাজারের নির্ভরযোগ্য হার্ডওয়ার দোকানপাটকেলঘাটা বাজারে যারা নিয়মিত কেনাকাটা করেন বা নির্মাণসামগ্রী খোঁজেন, তাদের জন্য সান্যাল হার্ডওয়ার একটি পরিচিত ও প্রিয় নাম। প্রায় তিন দশক ধরে এই দোকানটি স্থানীয় মানুষদের জন্য নির্ভরযোগ্য হার্ডওয়ার সামগ্রী সরবরাহ করে আসছে। দোকানের মালিক সন্তোষ কুমার মল্লিক একজন সদালাপী, আন্তরিক ও অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী, তাঁর নিজ বাড়ি খলিষখালী। মানসম্পন্ন পণ্য, বন্ধুসুলভ সেবা এবং সহজলভ্যতা—সবকিছু মিলিয়ে এটি...0 Commentarios 0 Acciones 1K Views 0 Vista previaPlease log in to like, share and comment!
-
KhalishkhaliA Land of Prosperity, Heritage, and Harmony Historical Background Khalishkhali Union, a region rich in history, was once home to the residences of prominent landlords during the British colonial era. The influence of these landlords contributed to the cultural and economic development of the area, leaving behind a legacy that still resonates today. Geographical Location and Demographics...
-
খলিষখালী ইউনিয়নের হাট-বাজারখলিষখালী ইউনিয়ন বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন। এ ইউনিয়নটি কৃষিনির্ভর অর্থনীতির ওপর গড়ে উঠেছে এবং এখানকার প্রধান জীবিকা কৃষি, মাছ চাষ ও ছোট ব্যবসা। ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি বাজার রয়েছে, যা স্থানীয় অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। এখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পরিবহন ব্যবস্থাও ক্রমাগত উন্নতির দিকে যাচ্ছে। খলিষখালী ইউনিয়নের অর্থনৈতিক ও সামাজিক...
-
খলিষখালীর পাঠক বাড়ির ইতিহাস: ক্ষমতা, ঐতিহ্য ও পরিবর্তনের গল্পখলিষখালী ইউনিয়নের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী বাড়িগুলোর মধ্যে পাঠক বাড়ি একটি বিশিষ্ট নাম। প্রায় ৪০০ বিঘা জমির মালিকানা ছিল পাঠক পরিবারের, যা একসময় এই অঞ্চলকে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে প্রভাবিত করেছিল। পাঠক পরিবারের উত্থান পাঠক পরিবারের মূল কর্ণধার ছিলেন সুভাস পাঠক, যিনি খলিষখালী ইউনিয়নের বি.এন.পি-র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। তার পিতা সুধির পাঠক ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি, যিনি তিন সন্তান রেখে...
-
খলিষখালীতে ইসলামী ব্যাংকের সফল এজেন্ট ব্যাংকিং: গ্রামীণ অর্থনীতির নতুন দিগন্তখলিষখালী ইউনিয়নের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন ইসলামী ব্যাংক খলিষখালী বাজার এজেন্ট আউটলেট। এই ব্যাংকিং সেবাটি প্রথম চালু করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক শেখ আব্দুল হামিদ, যিনি আলহাজ্ব জব্বার এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী। শুধু ব্যবসায়ী হিসেবেই নয়, তিনি একজন দক্ষ আয়কর আইনজীবী হিসেবেও পরিচিত। তার নিজস্ব উদ্যোগে চালু হওয়া এই এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবস্থা আজ কয়েক হাজার গ্রাহকের আস্থা...
-
ডা: সনৎ কুমার দাশ(Sanot Das) – খলিশখালী ইউনিয়নের তিন পুরুষের জনপ্রিয় চিকিৎসকখলিশখালী ইউনিয়নের স্বাস্থ্যসেবার ইতিহাসে একটি উজ্জ্বল নাম ডা: সনৎ কুমার দাশ। তিনি শুধু একজন গ্রাম্য চিকিৎসক নন, বরং তিন প্রজন্মের সেবা ও আস্থার প্রতীক। তার পরিবার দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা পেশায় জড়িত, যেখানে তার দাদু ও বাবা গ্রামের মানুষের সুস্থতার জন্য নিবেদিত ছিলেন। আজও, তিনি সেই ঐতিহ্যকে বহন করে চলেছেন নিষ্ঠা ও দক্ষতার সঙ্গে। প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষাজীবন ডা: সনৎ কুমার দাশ ছোটবেলা থেকেই চিকিৎসা...
-
খলিষখালী ইউনিয়নের দুইটি কলেজ: শিক্ষার আলো ছড়ানোর উজ্জ্বল প্রতিষ্ঠানখলিষখালী ইউনিয়ন, সাতক্ষীরার তালা উপজেলার অন্তর্ভুক্ত একটি ঐতিহ্যবাহী এলাকা, যা শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে বরাবরই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এই ইউনিয়নের শিক্ষার গৌরব আরও বৃদ্ধি করেছে দুটি উল্লেখযোগ্য কলেজ—প্রিন্সিপাল আখতারুজ্জামান বিজ্ঞান, কৃষি, কারিগরি ও বানিজ্য কলেজ এবং শহীদ জিয়াউর রহমান কলেজ, দলুয়া। এ দুটি কলেজ শুধু শিক্ষার প্রসারেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এলাকার সামগ্রিক...
-
ডাঃ. সুব্রত কুমার দে: খলিষখালীর আস্থাভাজন চোখের ডাক্তারখলিশখালী ইউনিয়ন, যা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল, এখানে বসবাসকারী মানুষদের জন্য বিভিন্ন চিকিৎসকের সেবা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই অঞ্চলের মানুষদের চোখের চিকিৎসায় অন্যতম নির্ভরযোগ্য নাম হয়ে উঠেছেন ডা. সুব্রুত কুমার দে। তিনি তালা উপজেলা হাসপাতালের ডিপ্লোমা মেডিকেল এসিসটেন্ট (ডিএমএ) হিসেবে কর্মরত আছেন এবং এখানে তার চোখের চিকিৎসার ক্ষেত্রে তার...
-
সাতক্ষীরা জেলার বিখ্যাত স্থানসাতক্ষীরা জেলার বিখ্যাত স্থানসমূহ সাতক্ষীরা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত এলাকা। এখানে রয়েছে নানা দর্শনীয় স্থান, যা স্থানীয় ও বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করে। সাতক্ষীরা জেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো হলো: কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্ক কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্ক সুন্দরবনের অংশ হিসেবে পরিচিত। এই পার্কটি প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক...
-
অকৃতকার্য দুই বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অধ্যক্ষের নিকট দরখাস্ত কিভাবে লিখব?একজন শিক্ষার্থী হিসেবে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু কখনো কখনো অসুস্থতা, পারিবারিক সমস্যা বা অন্যান্য কারণে আমরা পরীক্ষার জন্য ঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারি না, ফলে কিছু বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি আপনি দুটি বিষয়ে অকৃতকার্য হন এবং পুনরায় পরীক্ষার সুযোগ চান, তবে আপনাকে অধ্যক্ষের নিকট একটি আনুষ্ঠানিক দরখাস্ত লিখতে হবে। এই নিবন্ধে আমরা অধ্যক্ষের নিকট পুনরায়...
-
সাতক্ষীরার বিখ্যাত মিষ্টিবাংলাদেশের মিষ্টির জগতে সাতক্ষীরার মিষ্টি একটি গর্বের নাম। সাতক্ষীরার খাঁটি দুধের ছানা দিয়ে তৈরি এক বিশেষ ধরনের সুস্বাদু মিষ্টি সন্দেশ, যার নাম শুনলেই মিষ্টি প্রেমীদের মুখে জল আসে। এ মিষ্টি এমনই যে, একবার যারা এর স্বাদ পেয়েছেন, তারা চিরকাল এর প্রেমে পড়ে যান। সাতক্ষীরার সন্দেশ আজ শুধুমাত্র দেশের গণ্ডিতে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও পরিচিত। সাতক্ষীরার মিষ্টির সুনাম দীর্ঘদিনের। এখানে তৈরি হয়...
-
তালা উপজেলার নিম্নাঞ্চল একের পর এক বন্যায় তলিয়ে গেছে। মৌসুমি বন্যার পর এবার ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কারণে টানা বৃষ্টিপাতে আবারও এই অঞ্চলের খলিশখালী ইউনিয়নসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুই মাস আগে বেতনার বাঁধ ভেঙে ও আকাশ বন্যার ফলে তালা উপজেলায় পানির উচ্চতা বাড়তে থাকে। কিছুদিন পানি শুকালেও তা ফের বাড়তে থাকে, এবং সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ের বৃষ্টিতে এ অঞ্চল আবারও প্লাবিত হয়েছে।
প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে কৃষি ও মৎস্য খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খলিশখালী ইউনিয়নের মৎস্য ঘের, আউশ ধান ক্ষেত, এবং সবজির ক্ষেত তলিয়ে গিয়ে প্রায় সব ফসলই নষ্ট হয়েছে। এতে মৎস্য খাতের মালিকদের কয়েক শ’ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। সবজি ও চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। এই অঞ্চলে আউশ ধানের ক্ষতি হয়ে গেছে, এবং বোরো ধানেরও আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, ফলে সামনের খাদ্য সংকটের আশঙ্কা বেড়ে গেছে।
এ ছাড়া প্রায় ১ থেকে ২ হাজার মৎস্য ঘের পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মালিকদের ধারণা। পাশাপাশি ৩-৪টি ইউনিয়নের শতাধিক পোল্ট্রি খামার পানিতে তলিয়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ধর্মীয় উপাসনালয়, স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এলাকার শিক্ষা কার্যক্রম ও অন্যান্য সামাজিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
এলাকাজুড়ে স্বাস্থ্য সংকটও বেড়েছে। বিশুদ্ধ পানির অভাবের পাশাপাশি চর্মরোগ, পানিবাহিত রোগ, ও ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। স্যানিটেশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়েছে। বন্যার কারণে এলাকার কাঁচা ও আধা পাকা রাস্তা, এমনকি কিছু পিচের রাস্তা পর্যন্ত পানিতে ডুবে গেছে। ফলে এলাকার সাধারণ মানুষের চলাচলে ও দৈনন্দিন জীবনে চরম সংকট দেখা দিয়েছে। কৃষি ফসল নষ্ট হওয়ায় কৃষক ও দিনমজুররা খাদ্য সংকটের আশঙ্কায় আছেন এবং জীবিকা হারিয়ে অতিকষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।তালা উপজেলার নিম্নাঞ্চল একের পর এক বন্যায় তলিয়ে গেছে। মৌসুমি বন্যার পর এবার ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কারণে টানা বৃষ্টিপাতে আবারও এই অঞ্চলের খলিশখালী ইউনিয়নসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুই মাস আগে বেতনার বাঁধ ভেঙে ও আকাশ বন্যার ফলে তালা উপজেলায় পানির উচ্চতা বাড়তে থাকে। কিছুদিন পানি শুকালেও তা ফের বাড়তে থাকে, এবং সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ের বৃষ্টিতে এ অঞ্চল আবারও প্লাবিত হয়েছে। প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে কৃষি ও মৎস্য খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খলিশখালী ইউনিয়নের মৎস্য ঘের, আউশ ধান ক্ষেত, এবং সবজির ক্ষেত তলিয়ে গিয়ে প্রায় সব ফসলই নষ্ট হয়েছে। এতে মৎস্য খাতের মালিকদের কয়েক শ’ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। সবজি ও চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। এই অঞ্চলে আউশ ধানের ক্ষতি হয়ে গেছে, এবং বোরো ধানেরও আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, ফলে সামনের খাদ্য সংকটের আশঙ্কা বেড়ে গেছে। এ ছাড়া প্রায় ১ থেকে ২ হাজার মৎস্য ঘের পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মালিকদের ধারণা। পাশাপাশি ৩-৪টি ইউনিয়নের শতাধিক পোল্ট্রি খামার পানিতে তলিয়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ধর্মীয় উপাসনালয়, স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এলাকার শিক্ষা কার্যক্রম ও অন্যান্য সামাজিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এলাকাজুড়ে স্বাস্থ্য সংকটও বেড়েছে। বিশুদ্ধ পানির অভাবের পাশাপাশি চর্মরোগ, পানিবাহিত রোগ, ও ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। স্যানিটেশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়েছে। বন্যার কারণে এলাকার কাঁচা ও আধা পাকা রাস্তা, এমনকি কিছু পিচের রাস্তা পর্যন্ত পানিতে ডুবে গেছে। ফলে এলাকার সাধারণ মানুষের চলাচলে ও দৈনন্দিন জীবনে চরম সংকট দেখা দিয়েছে। কৃষি ফসল নষ্ট হওয়ায় কৃষক ও দিনমজুররা খাদ্য সংকটের আশঙ্কায় আছেন এবং জীবিকা হারিয়ে অতিকষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। -
**The Story of Khalishkhali: A Historical Journey**
Nestled in the heart of Patkelghata, Satkhira, lies the quaint village of Khalishkhali, a place rich in history and culture. As we delve into the past, we uncover the fascinating story of this unique village, marked by significant events and notable figures who have shaped its identity.
**A Glimpse into the Past:**
Khalishkhali has been witness to a myriad of historical events that have left an indelible mark on its landscape. From its early days as a bustling trade hub to its role in regional struggles and celebrations, the village has a story to tell at every corner.
**Notable Figures:**
Our journey through history brings us face-to-face with inspiring individuals from Khalishkhali. These figures have contributed immensely to the village's development, culture, and heritage. Their legacies continue to influence and inspire the current and future generations.
**Preserving Heritage:**
Understanding the past is crucial for shaping the future. By preserving and sharing Khalishkhali's rich history, we aim to celebrate our heritage and foster a sense of pride and identity among the villagers and beyond.
Join us in this fascinating journey as we explore the historical tapestry of Khalishkhali, celebrating its past while looking forward to its bright future.
#Khalishkhali #HistoricalJourney #CulturalHeritage #VillageStories #Patkelghata #Satkhira #CommunityPride #HeritagePreservation #InspiringLegacies🚩 **The Story of Khalishkhali: A Historical Journey** 🚩 🌾 Nestled in the heart of Patkelghata, Satkhira, lies the quaint village of Khalishkhali, a place rich in history and culture. As we delve into the past, we uncover the fascinating story of this unique village, marked by significant events and notable figures who have shaped its identity. ✨ **A Glimpse into the Past:** Khalishkhali has been witness to a myriad of historical events that have left an indelible mark on its landscape. From its early days as a bustling trade hub to its role in regional struggles and celebrations, the village has a story to tell at every corner. 👤 **Notable Figures:** Our journey through history brings us face-to-face with inspiring individuals from Khalishkhali. These figures have contributed immensely to the village's development, culture, and heritage. Their legacies continue to influence and inspire the current and future generations. 🕰️ **Preserving Heritage:** Understanding the past is crucial for shaping the future. By preserving and sharing Khalishkhali's rich history, we aim to celebrate our heritage and foster a sense of pride and identity among the villagers and beyond. Join us in this fascinating journey as we explore the historical tapestry of Khalishkhali, celebrating its past while looking forward to its bright future. #Khalishkhali #HistoricalJourney #CulturalHeritage #VillageStories #Patkelghata #Satkhira #CommunityPride #HeritagePreservation #InspiringLegacies -
খলিশখালী ইউনিয়ন: সাতক্ষীরা জেলার পান চাষে প্রথমবাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে প্রাণবন্ত এক অঞ্চল। এই জেলার মধ্যে অবস্থিত খলিশখালী ইউনিয়ন এক ঐতিহাসিক এলাকা যেখানে পান চাষের প্রথম ধারা। খলিশখালী ইউনিয়ন এখন সাতক্ষীরা জেলার মধ্যে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। এই লেখাটি খলিশখালী ইউনিয়নের পান চাষের ঐতিহাসিক প্রস্থান এবং এর উন্নতির গল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবে। **খলিশখালী ইউনিয়নে পান চাষের ঐতিহাসিক...
-
খলিষখালী বাজারের ঐতিহ্যবাহী দুধের হাট: দুই শতাব্দীর ইতিহাসের সাক্ষীখলিষখালী বাজারের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী অংশ হলো দুধের হাট। জমিদার আমল থেকে শুরু হওয়া এই দুধ বাজার এখনো বহমান, প্রতিদিন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা সচল রাখছে এবং অসংখ্য পরিবারের জীবিকা নির্বাহের উৎস হয়ে উঠেছে। দুধ বাজারের প্রতিদিনের চিত্র প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে খলিষখালীর এই ঐতিহ্যবাহী দুধ বাজার জমতে শুরু করে। এলাকার ১৫ থেকে ২০টি গ্রামের পুরুষ ও মহিলারা দলবেঁধে দুধ বিক্রি করতে আসেন। দেশি গাভির...
Quizás te interese…