তালা উপজেলার নিম্নাঞ্চল একের পর এক বন্যায় তলিয়ে গেছে। মৌসুমি বন্যার পর এবার ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কারণে টানা বৃষ্টিপাতে আবারও এই অঞ্চলের খলিশখালী ইউনিয়নসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুই মাস আগে বেতনার বাঁধ ভেঙে ও আকাশ বন্যার ফলে তালা উপজেলায় পানির উচ্চতা বাড়তে থাকে। কিছুদিন পানি শুকালেও তা ফের বাড়তে থাকে, এবং সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ের বৃষ্টিতে এ অঞ্চল আবারও প্লাবিত হয়েছে।

প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে কৃষি ও মৎস্য খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খলিশখালী ইউনিয়নের মৎস্য ঘের, আউশ ধান ক্ষেত, এবং সবজির ক্ষেত তলিয়ে গিয়ে প্রায় সব ফসলই নষ্ট হয়েছে। এতে মৎস্য খাতের মালিকদের কয়েক শ’ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। সবজি ও চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। এই অঞ্চলে আউশ ধানের ক্ষতি হয়ে গেছে, এবং বোরো ধানেরও আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, ফলে সামনের খাদ্য সংকটের আশঙ্কা বেড়ে গেছে।

এ ছাড়া প্রায় ১ থেকে ২ হাজার মৎস্য ঘের পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মালিকদের ধারণা। পাশাপাশি ৩-৪টি ইউনিয়নের শতাধিক পোল্ট্রি খামার পানিতে তলিয়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ধর্মীয় উপাসনালয়, স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এলাকার শিক্ষা কার্যক্রম ও অন্যান্য সামাজিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

এলাকাজুড়ে স্বাস্থ্য সংকটও বেড়েছে। বিশুদ্ধ পানির অভাবের পাশাপাশি চর্মরোগ, পানিবাহিত রোগ, ও ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। স্যানিটেশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়েছে। বন্যার কারণে এলাকার কাঁচা ও আধা পাকা রাস্তা, এমনকি কিছু পিচের রাস্তা পর্যন্ত পানিতে ডুবে গেছে। ফলে এলাকার সাধারণ মানুষের চলাচলে ও দৈনন্দিন জীবনে চরম সংকট দেখা দিয়েছে। কৃষি ফসল নষ্ট হওয়ায় কৃষক ও দিনমজুররা খাদ্য সংকটের আশঙ্কায় আছেন এবং জীবিকা হারিয়ে অতিকষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
তালা উপজেলার নিম্নাঞ্চল একের পর এক বন্যায় তলিয়ে গেছে। মৌসুমি বন্যার পর এবার ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র কারণে টানা বৃষ্টিপাতে আবারও এই অঞ্চলের খলিশখালী ইউনিয়নসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুই মাস আগে বেতনার বাঁধ ভেঙে ও আকাশ বন্যার ফলে তালা উপজেলায় পানির উচ্চতা বাড়তে থাকে। কিছুদিন পানি শুকালেও তা ফের বাড়তে থাকে, এবং সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ের বৃষ্টিতে এ অঞ্চল আবারও প্লাবিত হয়েছে। প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে কৃষি ও মৎস্য খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খলিশখালী ইউনিয়নের মৎস্য ঘের, আউশ ধান ক্ষেত, এবং সবজির ক্ষেত তলিয়ে গিয়ে প্রায় সব ফসলই নষ্ট হয়েছে। এতে মৎস্য খাতের মালিকদের কয়েক শ’ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। সবজি ও চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। এই অঞ্চলে আউশ ধানের ক্ষতি হয়ে গেছে, এবং বোরো ধানেরও আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, ফলে সামনের খাদ্য সংকটের আশঙ্কা বেড়ে গেছে। এ ছাড়া প্রায় ১ থেকে ২ হাজার মৎস্য ঘের পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মালিকদের ধারণা। পাশাপাশি ৩-৪টি ইউনিয়নের শতাধিক পোল্ট্রি খামার পানিতে তলিয়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ধর্মীয় উপাসনালয়, স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এলাকার শিক্ষা কার্যক্রম ও অন্যান্য সামাজিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এলাকাজুড়ে স্বাস্থ্য সংকটও বেড়েছে। বিশুদ্ধ পানির অভাবের পাশাপাশি চর্মরোগ, পানিবাহিত রোগ, ও ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। স্যানিটেশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়েছে। বন্যার কারণে এলাকার কাঁচা ও আধা পাকা রাস্তা, এমনকি কিছু পিচের রাস্তা পর্যন্ত পানিতে ডুবে গেছে। ফলে এলাকার সাধারণ মানুষের চলাচলে ও দৈনন্দিন জীবনে চরম সংকট দেখা দিয়েছে। কৃষি ফসল নষ্ট হওয়ায় কৃষক ও দিনমজুররা খাদ্য সংকটের আশঙ্কায় আছেন এবং জীবিকা হারিয়ে অতিকষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
0 Comments 0 Shares 132 Views 0 Reviews