৭১ এর চেতনা

0
10χλμ.

১৯৭১ সালে, বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্ম নিয়ে একটি অমূল্য চেতনা উত্তীর্ণ হয়। এই প্রকাণ্ড বীরশ্রেষ্ঠ মুজিবুর রহমানের অগ্রগতি এবং দেশের লোকজনের উন্নতির জন্য প্রতিহত অবস্থায় তার একটি দৃঢ় আগ্রহের কারণে উত্তরাধিকারী নেতৃত্বে এগিয়ে আসতে তাকে দেখা যায়।

৭১ এর চেতনা বা স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণের দিনগুলি হৃদয়ে এক সাক্ষরে গুঁজতে থাকে। বাংলাদেশের জনগণের বিকল্প বাহিনীদের প্রতি প্রশ্রয়োক্তৃ সামরিক বালিশ, যেহেতু অধিকাংশই নিজেদের মূল ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহী, দেশকে স্বাধীনতার মুকুটে প্রদান করতে সাহায্য করে।

১৯৭১ সালের চেতনা মানবতা ও মুক্তির চেতনার একটি আদর্শ উদাহরণ হিসেবে স্থায়িত থাকে। এই উদাহরণ জুড়ে সংগঠিত হয় বাংলাদেশের সৃষ্টির মুহূর্তে, এবং আমাদের জনগণের মধ্যে সবচেয়ে গভীর আদর্শ গড়ে তোলা হয়।

৭১ এর চেতনা আমাদের জাতীয় ঐতিহাসিক ক্ষণগুলির স্মরণে বিচলিত হতে থাকে এবং তার মাধ্যমে আমরা আপনাদের সাথে এক হয়ে বিশ্বের অমূল্য মূল্যগুলি পুনর্জাগরণে অংশগ্রহণ করতে পারি।

১৯৭১ সালের মার্চ মাস, বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে জ্বলছিল এক অপ্রতিম চেতনা, একটি অদ্ভুত উৎসাহ, এক অদৃশ্য শক্তির আবির্ভাব। ১৯৭১ সালের মার্চে, আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে সৃষ্ট হয়েছিল। এটি আমাদের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, একটি অসময় যুদ্ধ, একটি মানবতা ও মুক্তিসংগ্রামের গভীর প্রতীক।

১৯৭১ সালের চলমান মার্চে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করছিল। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ তাদের স্বাধীনতা ও অধিকারের লড়াইয়ে এগিয়ে আসছিল। মুক্তিযুদ্ধের আগামী দিনগুলি দেখা যাচ্ছিল সাহিত্যিক, শিক্ষাবান্ধব, যুবক-যুবতী, শ্রমিক-শ্রমিকা সহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের মধ্যে অজানা শক্তির উৎসাহ। সহিষ্ণুতা, সাহস, এবং প্রতিজ্ঞান ছিল সে চিন্হিত চেতনার সূচনা।

জীবনের বিভিন্ন দফায় অসীম গণতন্ত্র আন্দোলনের জন্য ভূমিকা রাখতে গিয়ে, বাংলাদেশ মুক্তিসংগ্রামে জনগণের সমর্থনে পরিণত হয়। স্বাধীনতা সংগ্রামে পূর্ব ও পশ্চিম বাংলার মানুষগুলি হাসপাতালে প্রধান হয়েছিলেন, তাদের রক্তে সোনার বাংলা লিখেছিল একটি নতুন ইতিহাস। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শহীদগণের বিচারে ভুলি নেই সেই দিনগুলি, যাদের প্রতি এক কাণ্ড অবিস্মরণীয়।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ সমাপ্ত হয়ে এসেছে, কিন্তু তার চেতনা এখনো বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে বাঁচি। এই চেতনার বিদ্যমানতা মানুষকে একাধিকার এবং মুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। একটি দেশের উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথে, সমগ্র জনগণের চেতনা এবং একত্র হওয়াই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অতএব, “৭১ এর চেতনার” উপর একটি নিবন্ধ লেখতে গিয়ে, আমাদের সবাইকে এই গৌরবময় চেতনা এবং স্বাধীনতা ভাবে লেখা উচিত। এটি একটি অমূল্য সম্পত্তি, একটি বিশ্ব মধ্যে আমাদের অবিস্মরণীয় প্রতীক।

Like
3
Αναζήτηση
Προωθημένο
Κατηγορίες
Διαβάζω περισσότερα
Book Reviews & Literary Discussions
বই পড়ার অভ্যাস কিভাবে গড়ে তোলা যায়?
বই পড়া একটি চমৎকার অভ্যাস। এটি আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে, কল্পনাশক্তি বাড়ায় এবং মননশীলতা গড়ে তোলে।...
από Razib Paul 2024-11-29 13:06:40 0 2χλμ.
Books
কেন্দ্রবিন্দু প্রকাশনী
বাংলাদেশের সাহিত্যপ্রেমী পাঠকদের কাছে কেন্দ্রবিন্দু প্রকাশনী একটি সুপরিচিত নাম। এ প্রতিষ্ঠান...
από AT Reads.com 2024-12-17 11:35:08 1 2χλμ.
Writing
কেন হানিফ সংকেত আমার প্রিয়
যে সময়ে টেলিভিশনের পর্দায় প্রতিটি অনুষ্ঠানের ধরণ ছিল একতরফা, হালকা বিনোদন আর রোমাঞ্চের মধ্য দিয়ে...
από Razib Paul 2025-05-08 14:02:59 0 824
Lifelong Learning
The Unstoppable Journey of Lifelong Learning
In an ever-changing world, the pursuit of knowledge knows no bounds. Lifelong learners are a...
από Adila Mim 2023-09-09 13:34:14 1 12χλμ.
Tutorial
ধারণা থেকে শক্তিশালী গল্প বা প্রবন্ধ তৈরি করা।
লেখা একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া যা কেবলমাত্র শব্দের ব্যবহার নয়, বরং চিন্তা, অনুভূতি এবং কল্পনার মিলিত...
από Shopna Maya 2024-12-02 14:41:43 3 2χλμ.
AT Reads https://atreads.com