Recent Actualizat
  • শোবিজ তারকাদের সঙ্গে মাদকের সংযোগ: এক অদ্ভুত সমীকরণ
    বিশ্বজুড়ে মাদকাসক্তি এবং তারকাদের সঙ্গে মাদক সংযোগের বিষয়টি অনেক সময়ই আলোচিত ও সমালোচিত হয়ে থাকে। আমাদের দেশেও শোবিজ জগতের মানুষদের নাম প্রায়ই উঠে আসে এই বিতর্কিত ক্যাটাগরিতে। কণ্ঠশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেল থেকে শুরু করে চিত্রনায়িকা পরীমণি, একা—সবাই কেউ না কেউ মাদকের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে জড়িত হয়েছেন।  এমনকি, সম্প্রতি ছোটপর্দার তারকাদের নামও এ তালিকায় যুক্ত হয়েছে। সাফা কবির,...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 95 Views 0 previzualizare
  • ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতার কবি ছন্দের প্রতি মনোযোগ দিতে বলেছেন কেন? উত্তর
    অজিত দত্তের রচিত "ছন্দে শুধু কান রাখো" কবিতায় কবি ছন্দের প্রতি মনোযোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কারণ ছন্দের মধ্যে একটি বিশেষ ধ্বনি বা সুর রয়েছে, যা আমাদের জীবনকে সহজ এবং সুন্দর করে তোলে। কবির মতে, ছন্দ শুধুমাত্র একটি সঙ্গীতময় উপাদান নয়, বরং এটি আমাদের জীবনের অনুরণন ও দিকনির্দেশনা। যখন আমরা ছন্দের সূক্ষ্মতা ও চলাচল অনুভব করি, তখন জীবনও তাতেই মুগ্ধ হয় এবং আরও সুরেলা হয়ে ওঠে। এটি আমাদের শেখায় যে,...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 163 Views 0 previzualizare
  • ধারণা থেকে শক্তিশালী গল্প বা প্রবন্ধ তৈরি করা।
    লেখা একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া যা কেবলমাত্র শব্দের ব্যবহার নয়, বরং চিন্তা, অনুভূতি এবং কল্পনার মিলিত ফলস্বরূপ। একটি শক্তিশালী গল্প বা প্রবন্ধ তৈরি করতে হলে, এটি শুধুমাত্র ভালো ভাষা বা চমৎকার বাক্যগঠন নয়, বরং বিভিন্ন কৌশল ও নীতির সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। গল্প বা প্রবন্ধের মধ্যে যে মূল ধারণা বা থিম থাকে, তা যদি সঠিকভাবে তৈরি এবং সংগঠিত করা যায়, তবে সেটি পাঠকের মনে গভীর প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়। এই প্রবন্ধে...
    1 Commentarii 0 Distribuiri 278 Views 0 previzualizare
  • সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষতিকর দিকগুলো কী কী
    সোশ্যাল মিডিয়া আজকের আধুনিক জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। এটি যেমন মানুষের মধ্যে যোগাযোগ সহজ করেছে, তেমনই এর নেতিবাচক প্রভাবও প্রতিদিন বাড়ছে। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, এবং টিকটকের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করলেও এগুলোর অপব্যবহার আমাদের ব্যক্তিগত, সামাজিক, এবং মানসিক জীবনে ক্ষতি ডেকে আনছে। সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষতিকর দিকগুলো ১. সময়ের অপচয় সোশ্যাল...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 330 Views 0 previzualizare
  • ফেইসবুক পেইজের সাথে কতটি সোশ্যাল মিডিয়া লিংক-আপ করা যায়?
    ফেসবুক পেইজের সঙ্গে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম লিংক করার সুবিধা রয়েছে, যা আপনার ব্র্যান্ড বা ব্যক্তিগত উদ্যোগকে সহজে পরিচিতি দিতে সহায়ক। তবে, ঠিক কতটি প্ল্যাটফর্ম লিংক-আপ করা যাবে তা নির্ভর করে ফেসবুকের সেটিংস এবং ব্যবহারকারীর চাহিদার উপর। সাধারণত, আপনি নিম্নোক্ত প্রধান প্ল্যাটফর্মগুলো ফেসবুক পেইজের সঙ্গে যুক্ত করতে পারেন: ১. ইনস্টাগ্রাম ইনস্টাগ্রাম হলো ফেসবুকের নিজস্ব...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 288 Views 0 previzualizare
  • তরুণদের বইমুখী করতে কাজ করছে যেসব সংগঠন
    বর্তমান সময়ে তরুণদের মধ্যে বই পড়ার অভ্যাসের প্রতি আগ্রহ দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে, পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে এবং বাংলাদেশের মধ্যে অনেক সংগঠন এবং ক্লাব রয়েছে, যারা তরুণদের বই পড়ায় উৎসাহিত করতে কাজ করছে। এরা তাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে সাহিত্য, জ্ঞান এবং চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটানোর চেষ্টা করছে। এসব সংগঠন তরুণদের বইমুখী করতে নানা ধরনের কার্যক্রম, বই বিতরণ, আলোচনা সেশন, বই চ্যালেঞ্জ এবং...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 263 Views 0 previzualizare
  • লিখিত অংশ ছাড়াও কোন বইয়ের অডিও ভিডিও এনিমেশন ইত্যাদি সংযুক্ত থাকলে তাকে কি বলে?
    বইয়ের অডিও, ভিডিও, এনিমেশন, এবং অন্যান্য মিডিয়া উপকরণ সংযুক্ত থাকার ক্ষেত্রে, একে সাধারণত মাল্টিমিডিয়া বই (Multimedia Books) বা ইন্টারেকটিভ বই (Interactive Books) বলা হয়।  এই ধরনের বইয়ে শুধুমাত্র লিখিত অংশ থাকে না, বরং অডিও, ভিডিও, এনিমেশন, গ্রাফিক্স, এবং অন্যান্য ইন্টারেকটিভ উপাদানও সংযুক্ত থাকে। এদের উদ্দেশ্য হল পাঠকদের পাঠ্যবিষয়টি আরও আকর্ষণীয় এবং সহজে গ্রহণযোগ্য করে তোলা, যাতে তারা...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 290 Views 0 previzualizare
  • চার্লস ডিকেন্স এর বাংলা অনুবাদ বই
    চার্লস ডিকেন্সের বাংলা অনুবাদ বই: সাহিত্যের ধ্রুপদী রূপ চার্লস ডিকেন্স (Charles Dickens) ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক। তাঁর উপন্যাস এবং ছোটগল্পগুলি শুধুমাত্র ইংরেজি ভাষাভাষীদের মধ্যে জনপ্রিয় নয়, সারা বিশ্বে বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বাংলা ভাষায় চার্লস ডিকেন্সের সাহিত্য অনুবাদ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর রচনাগুলি শুধু সাহিত্যিক গুরুত্ব বহন করে না; বরং মানবিক মূল্যবোধ, সামাজিক...
    0 Commentarii 0 Distribuiri 302 Views 0 previzualizare
  • এই যুগে বিস্ময় মানেই মোবাইলের স্ক্রিনে নোটিফিকেশন। আর আমরা, সেই প্রাচীন বিস্ময়ের চর্চা ভুলে, ডিজিটাল বিজ্ঞপ্তির দাস হয়ে গেছি। তবু যখন কেউ বলে, “যখন মোবাইল ছিল না, তখন জগদীশচন্দ্র বসু ছিলেন,” তখন মনে হয়—অ্যারে! উনি যে সময়েই থাকুন, তখন হয়তো মোবাইল থাকলেও তিনি হয়তো “প্ল্যান্টস টক অ্যাপ” বানিয়ে ফেলতেন।

    আর ই-মেল? রবীন্দ্রনাথ তো ‘ই-পত্র’ লিখলে বিশ্বভারতী হয়তো “ই-পত্রবিশ্ব” নামে স্টার্টআপ খুলে ফেলত! সত্যজিৎ, মৃণাল, ঋত্বিক ইউটিউবে নিজেদের “ডিরেক্টর’স কাট” আপলোড দিয়ে আমরাই বসে বসে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করতাম।

    তবে, যেসব বিস্ময়ের কথা বললেন, সেগুলো নিয়ে এখনকার দিনে চুটকি করার মজা কী কম?
    - "যখন মেট্রো ছিল না, তখন কবিরা ডবল ডেকারে রাত্রিশাসন করতেন।" এখন হলে হয়তো কবিতার লাইন হত: **“মেট্রোর ভিড়ের ধাক্কা খেয়ে লেখা হল ব্যাগের খাতায়।”**
    - আর বিদ্যাসাগরের হাঁটা পথের জায়গায় ওলা বা উবার থাকলে? তিনি নিশ্চয়ই নিজের নামেই অ্যাপ খুলতেন—**“বিদ্যা-সাগর”!**
    - লালন ফকির আর সেলফি? হ্যাশট্যাগ হত #লালন_লিভস #আঁকা_দুনিয়ার_প্রথম_সেলফি!
    - আর বহুতলবিহীন জসীমউদ্দিনের প্রান্তর? সেখানে আজকাল ১০০ তলা বিল্ডিংয়ের নাম হত: **"জসীম স্কাইটাইম"!**

    তাহলে প্রশ্ন—আমরা এগোলাম কীসে?
    আমাদের বিস্ময়ের রসায়ন পাল্টেছে। এখন **“ডোরড্যাশে”** পুঁটিরামের সন্দেশ আসে, **“ক্যামেরায়”** ধরা পড়ে অচেনা বটগাছের শিকড়। কিন্তু তাতে বিস্ময়ের স্বাদ কতটা থাকে?

    তবু একটা কথা স্বীকার করতে হয়—
    যে মোবাইল আমাদের বিস্ময় কেড়ে নিয়েছে, তার মধ্যেই হয়তো লুকিয়ে আছে জগদীশচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, সত্যজিৎ, হেমন্তদের গল্প। শুধু আমাদের একটু চোখ তুলে তাকানোর অপেক্ষা।
    তবু মনে হয়, “আকাশভরা সূর্যতারার নীচে” আমরা এখনও কিছুটা **পাগল জগাই।** আর সেটাই তো ঠিক, তাই না?
    এই যুগে বিস্ময় মানেই মোবাইলের স্ক্রিনে নোটিফিকেশন। আর আমরা, সেই প্রাচীন বিস্ময়ের চর্চা ভুলে, ডিজিটাল বিজ্ঞপ্তির দাস হয়ে গেছি। তবু যখন কেউ বলে, “যখন মোবাইল ছিল না, তখন জগদীশচন্দ্র বসু ছিলেন,” তখন মনে হয়—অ্যারে! উনি যে সময়েই থাকুন, তখন হয়তো মোবাইল থাকলেও তিনি হয়তো “প্ল্যান্টস টক অ্যাপ” বানিয়ে ফেলতেন। আর ই-মেল? রবীন্দ্রনাথ তো ‘ই-পত্র’ লিখলে বিশ্বভারতী হয়তো “ই-পত্রবিশ্ব” নামে স্টার্টআপ খুলে ফেলত! সত্যজিৎ, মৃণাল, ঋত্বিক ইউটিউবে নিজেদের “ডিরেক্টর’স কাট” আপলোড দিয়ে আমরাই বসে বসে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করতাম। তবে, যেসব বিস্ময়ের কথা বললেন, সেগুলো নিয়ে এখনকার দিনে চুটকি করার মজা কী কম? - "যখন মেট্রো ছিল না, তখন কবিরা ডবল ডেকারে রাত্রিশাসন করতেন।" এখন হলে হয়তো কবিতার লাইন হত: **“মেট্রোর ভিড়ের ধাক্কা খেয়ে লেখা হল ব্যাগের খাতায়।”** - আর বিদ্যাসাগরের হাঁটা পথের জায়গায় ওলা বা উবার থাকলে? তিনি নিশ্চয়ই নিজের নামেই অ্যাপ খুলতেন—**“বিদ্যা-সাগর”!** - লালন ফকির আর সেলফি? হ্যাশট্যাগ হত #লালন_লিভস #আঁকা_দুনিয়ার_প্রথম_সেলফি! - আর বহুতলবিহীন জসীমউদ্দিনের প্রান্তর? সেখানে আজকাল ১০০ তলা বিল্ডিংয়ের নাম হত: **"জসীম স্কাইটাইম"!** তাহলে প্রশ্ন—আমরা এগোলাম কীসে? আমাদের বিস্ময়ের রসায়ন পাল্টেছে। এখন **“ডোরড্যাশে”** পুঁটিরামের সন্দেশ আসে, **“ক্যামেরায়”** ধরা পড়ে অচেনা বটগাছের শিকড়। কিন্তু তাতে বিস্ময়ের স্বাদ কতটা থাকে? তবু একটা কথা স্বীকার করতে হয়— যে মোবাইল আমাদের বিস্ময় কেড়ে নিয়েছে, তার মধ্যেই হয়তো লুকিয়ে আছে জগদীশচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, সত্যজিৎ, হেমন্তদের গল্প। শুধু আমাদের একটু চোখ তুলে তাকানোর অপেক্ষা। তবু মনে হয়, “আকাশভরা সূর্যতারার নীচে” আমরা এখনও কিছুটা **পাগল জগাই।** আর সেটাই তো ঠিক, তাই না? 😄
    0 Commentarii 0 Distribuiri 202 Views 0 previzualizare
  • মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসায় টিপু সুলতানের একটি ভাস্কর্য রয়েছে, কারণ তিনি ছিলেন যুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের উদ্ভাবক। সাধারণভাবে মানুষ তাকে মহিশুরের সুলতান বললেও, প্রকৃতপক্ষে টিপু এবং তার বাবা হায়দার আলী মহিশুরের সুলতান ছিলেন না। তবে তাদের অবদান দক্ষিণ ভারতের এই ক্ষুদ্র রাজ্যটিকে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছিল।

    ভারতের ইতিহাসে টিপু সুলতান ও সম্রাট অশোকের নাম আজও সম্মানের সঙ্গে উচ্চারিত হয়। কর্ণাটকের মুসলমানরা টিপুকে শ্রদ্ধাভরে "হজরত টিপু সুলতান" বলে ডাকে, এবং হিন্দুরাও তাকে সম্মান করে। ব্রিটিশদের একমাত্র পরাজিত করার কৃতিত্ব টিপু ও হায়দার আলীর। চার দশক ধরে তারা মহিশুরের ক্ষমতাধর শাসক ছিলেন, যার ফলে মহিশুর ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজ্যে পরিণত হয়েছিল।

    টিপু সুলতানের পূর্বপুরুষদের মধ্যে একজন, ফতে মোহাম্মদ, সিরার নবাবের দরবারে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। কিন্তু প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্রে তাকে হত্যা করা হয়। তার স্ত্রী মাজেদা বেগম সংগ্রাম করে দুই পুত্র শাহবাজ ও হায়দার আলীকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করেন, যার মাধ্যমে তাদের জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হয়।
    মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসায় টিপু সুলতানের একটি ভাস্কর্য রয়েছে, কারণ তিনি ছিলেন যুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের উদ্ভাবক। সাধারণভাবে মানুষ তাকে মহিশুরের সুলতান বললেও, প্রকৃতপক্ষে টিপু এবং তার বাবা হায়দার আলী মহিশুরের সুলতান ছিলেন না। তবে তাদের অবদান দক্ষিণ ভারতের এই ক্ষুদ্র রাজ্যটিকে ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছিল। ভারতের ইতিহাসে টিপু সুলতান ও সম্রাট অশোকের নাম আজও সম্মানের সঙ্গে উচ্চারিত হয়। কর্ণাটকের মুসলমানরা টিপুকে শ্রদ্ধাভরে "হজরত টিপু সুলতান" বলে ডাকে, এবং হিন্দুরাও তাকে সম্মান করে। ব্রিটিশদের একমাত্র পরাজিত করার কৃতিত্ব টিপু ও হায়দার আলীর। চার দশক ধরে তারা মহিশুরের ক্ষমতাধর শাসক ছিলেন, যার ফলে মহিশুর ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজ্যে পরিণত হয়েছিল। টিপু সুলতানের পূর্বপুরুষদের মধ্যে একজন, ফতে মোহাম্মদ, সিরার নবাবের দরবারে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। কিন্তু প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্রে তাকে হত্যা করা হয়। তার স্ত্রী মাজেদা বেগম সংগ্রাম করে দুই পুত্র শাহবাজ ও হায়দার আলীকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করেন, যার মাধ্যমে তাদের জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হয়।
    0 Commentarii 0 Distribuiri 160 Views 0 previzualizare
Mai multe povesti