বড়, মহৎ ব্যক্তিরা প্রধানত কথা শোনেন। ছোট, তুচ্ছ ব্যক্তিরা প্রধানত কথা বলেন
মানুষকে বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো—তার কথা শোনার ধরন লক্ষ্য করা। বড়, মহৎ মানুষরা সাধারণত কম কথা বলেন, কিন্তু মনোযোগ দিয়ে শোনেন। আর ছোট, তুচ্ছ মানসিকতার মানুষরা সুযোগ পেলেই নিজেদের কথা বলতে শুরু করেন, যেন শোনা তাদের সময়ের অপচয়। অথচ জীবনব্যাপী শিক্ষার প্রথম পাঠই হলো—শোনা।
শোনা মানে শুধু শব্দ কানে নেওয়া নয়; শোনা মানে হলো বোঝা, অনুভব করা, আর অভিজ্ঞতা গ্রহণ করা। একজন সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ জানেন, পৃথিবী এত বিশাল যে সবকিছু একা শিখে ফেলা অসম্ভব। তাই তিনি মানুষের কাছ থেকে শিখতে শিখতে এগিয়ে যান। উদাহরণস্বরূপ, আইনস্টাইন বিজ্ঞানের মহীরুহ হলেও ছাত্র, সহকর্মী এমনকি সাধারণ মানুষদের মতামতও গুরুত্ব দিয়ে শুনতেন। কারণ তিনি জানতেন, ছোট কোনো ভাবনা থেকেও বড় আবিষ্কারের জন্ম হতে পারে।
অন্যদিকে, যারা শুধু নিজেদের কথাই শোনাতে ব্যস্ত থাকে, তারা অনেক সুযোগ হারায়। যখন আপনি শোনেন না, তখন আপনি জানেন না অন্যের কাছে কী অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান আছে যা আপনার কাজে লাগতে পারে। যেমন, এক তরুণ উদ্যোক্তা যদি অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীর উপদেশ মন দিয়ে না শোনে, তাহলে হয়তো সেই ভুলই করবে যা তাকে বছরখানেক পিছিয়ে দেবে।
জীবনব্যাপী শিক্ষা মূলত মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার ভেতরেই লুকিয়ে আছে। একজন মহৎ ব্যক্তি চুপচাপ শোনেন, বিশ্লেষণ করেন, তারপর কথা বলেন—যার ফলে তার প্রতিটি বাক্য হয় পরিমিত, গভীর ও অর্থবহ। বিপরীতে, ছোট মনের মানুষ তাড়াহুড়ো করে বলে ফেলে, শোনার আগ্রহ হারায়, আর নিজেরই কথায় আটকে পড়ে।
আমরা যদি জীবনে সত্যিকার অর্থে বড় হতে চাই, তাহলে আমাদের “বলার” থেকে বেশি “শোনার” দিকে মনোযোগ দিতে হবে। প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি গল্প, প্রতিটি অভিজ্ঞতা আমাদের শেখাতে পারে নতুন কিছু—যদি আমরা শোনার জায়গা তৈরি করি।
তাই মনে রাখুন—বড় হওয়া মানে অনেক কথা বলা নয়, বরং মন দিয়ে শোনার ক্ষমতা অর্জন করা। কারণ যারা শোনে, তারাই শেখে; আর যারা শেখে, তারাই মহৎ হয়ে ওঠে।
মানুষকে বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো—তার কথা শোনার ধরন লক্ষ্য করা। বড়, মহৎ মানুষরা সাধারণত কম কথা বলেন, কিন্তু মনোযোগ দিয়ে শোনেন। আর ছোট, তুচ্ছ মানসিকতার মানুষরা সুযোগ পেলেই নিজেদের কথা বলতে শুরু করেন, যেন শোনা তাদের সময়ের অপচয়। অথচ জীবনব্যাপী শিক্ষার প্রথম পাঠই হলো—শোনা।
শোনা মানে শুধু শব্দ কানে নেওয়া নয়; শোনা মানে হলো বোঝা, অনুভব করা, আর অভিজ্ঞতা গ্রহণ করা। একজন সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ জানেন, পৃথিবী এত বিশাল যে সবকিছু একা শিখে ফেলা অসম্ভব। তাই তিনি মানুষের কাছ থেকে শিখতে শিখতে এগিয়ে যান। উদাহরণস্বরূপ, আইনস্টাইন বিজ্ঞানের মহীরুহ হলেও ছাত্র, সহকর্মী এমনকি সাধারণ মানুষদের মতামতও গুরুত্ব দিয়ে শুনতেন। কারণ তিনি জানতেন, ছোট কোনো ভাবনা থেকেও বড় আবিষ্কারের জন্ম হতে পারে।
অন্যদিকে, যারা শুধু নিজেদের কথাই শোনাতে ব্যস্ত থাকে, তারা অনেক সুযোগ হারায়। যখন আপনি শোনেন না, তখন আপনি জানেন না অন্যের কাছে কী অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান আছে যা আপনার কাজে লাগতে পারে। যেমন, এক তরুণ উদ্যোক্তা যদি অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীর উপদেশ মন দিয়ে না শোনে, তাহলে হয়তো সেই ভুলই করবে যা তাকে বছরখানেক পিছিয়ে দেবে।
জীবনব্যাপী শিক্ষা মূলত মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার ভেতরেই লুকিয়ে আছে। একজন মহৎ ব্যক্তি চুপচাপ শোনেন, বিশ্লেষণ করেন, তারপর কথা বলেন—যার ফলে তার প্রতিটি বাক্য হয় পরিমিত, গভীর ও অর্থবহ। বিপরীতে, ছোট মনের মানুষ তাড়াহুড়ো করে বলে ফেলে, শোনার আগ্রহ হারায়, আর নিজেরই কথায় আটকে পড়ে।
আমরা যদি জীবনে সত্যিকার অর্থে বড় হতে চাই, তাহলে আমাদের “বলার” থেকে বেশি “শোনার” দিকে মনোযোগ দিতে হবে। প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি গল্প, প্রতিটি অভিজ্ঞতা আমাদের শেখাতে পারে নতুন কিছু—যদি আমরা শোনার জায়গা তৈরি করি।
তাই মনে রাখুন—বড় হওয়া মানে অনেক কথা বলা নয়, বরং মন দিয়ে শোনার ক্ষমতা অর্জন করা। কারণ যারা শোনে, তারাই শেখে; আর যারা শেখে, তারাই মহৎ হয়ে ওঠে।
বড়, মহৎ ব্যক্তিরা প্রধানত কথা শোনেন। ছোট, তুচ্ছ ব্যক্তিরা প্রধানত কথা বলেন
মানুষকে বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো—তার কথা শোনার ধরন লক্ষ্য করা। বড়, মহৎ মানুষরা সাধারণত কম কথা বলেন, কিন্তু মনোযোগ দিয়ে শোনেন। আর ছোট, তুচ্ছ মানসিকতার মানুষরা সুযোগ পেলেই নিজেদের কথা বলতে শুরু করেন, যেন শোনা তাদের সময়ের অপচয়। অথচ জীবনব্যাপী শিক্ষার প্রথম পাঠই হলো—শোনা।
শোনা মানে শুধু শব্দ কানে নেওয়া নয়; শোনা মানে হলো বোঝা, অনুভব করা, আর অভিজ্ঞতা গ্রহণ করা। একজন সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ জানেন, পৃথিবী এত বিশাল যে সবকিছু একা শিখে ফেলা অসম্ভব। তাই তিনি মানুষের কাছ থেকে শিখতে শিখতে এগিয়ে যান। উদাহরণস্বরূপ, আইনস্টাইন বিজ্ঞানের মহীরুহ হলেও ছাত্র, সহকর্মী এমনকি সাধারণ মানুষদের মতামতও গুরুত্ব দিয়ে শুনতেন। কারণ তিনি জানতেন, ছোট কোনো ভাবনা থেকেও বড় আবিষ্কারের জন্ম হতে পারে।
অন্যদিকে, যারা শুধু নিজেদের কথাই শোনাতে ব্যস্ত থাকে, তারা অনেক সুযোগ হারায়। যখন আপনি শোনেন না, তখন আপনি জানেন না অন্যের কাছে কী অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান আছে যা আপনার কাজে লাগতে পারে। যেমন, এক তরুণ উদ্যোক্তা যদি অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীর উপদেশ মন দিয়ে না শোনে, তাহলে হয়তো সেই ভুলই করবে যা তাকে বছরখানেক পিছিয়ে দেবে।
জীবনব্যাপী শিক্ষা মূলত মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার ভেতরেই লুকিয়ে আছে। একজন মহৎ ব্যক্তি চুপচাপ শোনেন, বিশ্লেষণ করেন, তারপর কথা বলেন—যার ফলে তার প্রতিটি বাক্য হয় পরিমিত, গভীর ও অর্থবহ। বিপরীতে, ছোট মনের মানুষ তাড়াহুড়ো করে বলে ফেলে, শোনার আগ্রহ হারায়, আর নিজেরই কথায় আটকে পড়ে।
আমরা যদি জীবনে সত্যিকার অর্থে বড় হতে চাই, তাহলে আমাদের “বলার” থেকে বেশি “শোনার” দিকে মনোযোগ দিতে হবে। প্রতিটি মানুষ, প্রতিটি গল্প, প্রতিটি অভিজ্ঞতা আমাদের শেখাতে পারে নতুন কিছু—যদি আমরা শোনার জায়গা তৈরি করি।
তাই মনে রাখুন—বড় হওয়া মানে অনেক কথা বলা নয়, বরং মন দিয়ে শোনার ক্ষমতা অর্জন করা। কারণ যারা শোনে, তারাই শেখে; আর যারা শেখে, তারাই মহৎ হয়ে ওঠে।
