ভয় লাগলেই হেসে ওঠা: ডেনিশ বিজ্ঞানীদের হাস্যকর আবিষ্কার
এবার আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা যেন এক নতুন রহস্য উদঘাটন করে ফেলেছেন—কেন ভয় লাগার পরেও মানুষ হঠাৎ করে হাসিতে ফেটে পড়ে! গবেষক মার্ক হাই-কনুডসেন এবং তার দল আমাদের জানাচ্ছেন, ভয় লাগার একটি বিশেষ স্তর পেরুলেই আমরা ব্যাপারটিকে মজার বলে ধরে নিই। অর্থাৎ, আমাদের মস্তিষ্কে যখন আতঙ্ক মিটারের কাঁটা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে থামে, তখনই আমরা জোকস্ অন দ্য গোস্ট মোডে চলে যাই!
তাদের মতে, ভয়ের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে হাসির রাজ্য। আর এই তত্ত্বটা যেন হরর থিম পার্কের জন্য তৈরি—ধরা যাক আপনি হন্টেড হাউসে ঢুকেছেন, চারপাশে ছায়ামূর্তিরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিছুক্ষণ আতঙ্কে কাটানোর পর হঠাৎ করেই মনে হয়, "আরে ধুর, ভূতগুলো তো কেবল বাচ্চাদের ভয় দেখায়!" এবং আপনি সেখানে দাঁড়িয়ে হাসতে শুরু করেন।
এই তত্ত্বটি যদি আমাদের জীবনেও ঠিকমতো কাজ করত, তাহলে স্কুলের ফলাফলে খারাপ গ্রেড দেখে প্রথমে ভয়, আর পরক্ষণেই হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যেত। কিংবা, অফিসের বস যখন আপনার দিকে কড়া চোখে তাকাতেন, ভয় কেটে গেলে সেই মুহূর্তটাই হয়ে যেত সবচেয়ে বড় কমেডি শো!
গবেষকদের মতে, শুধু হরর সিনেমা বা হন্টেড হাউসেই নয়, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অনেক মজার অনুভূতির পিছনেও ভয় লুকিয়ে থাকে। যেমন ধরুন, বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়ে কাউকে হঠাৎ "বু!" বলে ভয় দেখানোর পর তার আতঙ্কিত মুখ দেখে হাসিতে ফেটে পড়া। এতে ভয় ততটা নয়, যতটা মজা অনুভূতি কাজ করে।
তবে এই গবেষণার সবচেয়ে মজার দিকটি হলো সামাজিক সংযোগের তত্ত্ব। কাছে-পিঠে কেউ ভয় পেলে তা যেন দ্বিগুণ মজার হয়ে ওঠে। হয়তো এই কারণেই আপনার ছোট ভাইয়ের মাকড়সা দেখে লাফানো আপনার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কমেডি! সুতরাং, গবেষকদের মতে, এই হাসি মানসিকভাবে ক্ষতিকর কিছু নয়; বরং আতঙ্ককে হাসির মাধ্যমে কাটিয়ে ওঠা আমাদের মনোজগতের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
তাহলে, ভয়ের পর হাসির এই রহস্যময় তত্ত্ব আবিষ্কার করায় আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়কে সাধুবাদ জানাই। এখন থেকে ভৌতিক সিনেমায় ভয় পেলে আর লজ্জার কিছু নেই, বরং বিজ্ঞানকে মনে রেখে হেসে উঠে বলুন, "এই তো মজা, দুনিয়ার তত্ত্বও আমার সঙ্গেই!"
এবার আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা যেন এক নতুন রহস্য উদঘাটন করে ফেলেছেন—কেন ভয় লাগার পরেও মানুষ হঠাৎ করে হাসিতে ফেটে পড়ে! গবেষক মার্ক হাই-কনুডসেন এবং তার দল আমাদের জানাচ্ছেন, ভয় লাগার একটি বিশেষ স্তর পেরুলেই আমরা ব্যাপারটিকে মজার বলে ধরে নিই। অর্থাৎ, আমাদের মস্তিষ্কে যখন আতঙ্ক মিটারের কাঁটা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে থামে, তখনই আমরা জোকস্ অন দ্য গোস্ট মোডে চলে যাই!
তাদের মতে, ভয়ের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে হাসির রাজ্য। আর এই তত্ত্বটা যেন হরর থিম পার্কের জন্য তৈরি—ধরা যাক আপনি হন্টেড হাউসে ঢুকেছেন, চারপাশে ছায়ামূর্তিরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিছুক্ষণ আতঙ্কে কাটানোর পর হঠাৎ করেই মনে হয়, "আরে ধুর, ভূতগুলো তো কেবল বাচ্চাদের ভয় দেখায়!" এবং আপনি সেখানে দাঁড়িয়ে হাসতে শুরু করেন।
এই তত্ত্বটি যদি আমাদের জীবনেও ঠিকমতো কাজ করত, তাহলে স্কুলের ফলাফলে খারাপ গ্রেড দেখে প্রথমে ভয়, আর পরক্ষণেই হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যেত। কিংবা, অফিসের বস যখন আপনার দিকে কড়া চোখে তাকাতেন, ভয় কেটে গেলে সেই মুহূর্তটাই হয়ে যেত সবচেয়ে বড় কমেডি শো!
গবেষকদের মতে, শুধু হরর সিনেমা বা হন্টেড হাউসেই নয়, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অনেক মজার অনুভূতির পিছনেও ভয় লুকিয়ে থাকে। যেমন ধরুন, বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়ে কাউকে হঠাৎ "বু!" বলে ভয় দেখানোর পর তার আতঙ্কিত মুখ দেখে হাসিতে ফেটে পড়া। এতে ভয় ততটা নয়, যতটা মজা অনুভূতি কাজ করে।
তবে এই গবেষণার সবচেয়ে মজার দিকটি হলো সামাজিক সংযোগের তত্ত্ব। কাছে-পিঠে কেউ ভয় পেলে তা যেন দ্বিগুণ মজার হয়ে ওঠে। হয়তো এই কারণেই আপনার ছোট ভাইয়ের মাকড়সা দেখে লাফানো আপনার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কমেডি! সুতরাং, গবেষকদের মতে, এই হাসি মানসিকভাবে ক্ষতিকর কিছু নয়; বরং আতঙ্ককে হাসির মাধ্যমে কাটিয়ে ওঠা আমাদের মনোজগতের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
তাহলে, ভয়ের পর হাসির এই রহস্যময় তত্ত্ব আবিষ্কার করায় আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়কে সাধুবাদ জানাই। এখন থেকে ভৌতিক সিনেমায় ভয় পেলে আর লজ্জার কিছু নেই, বরং বিজ্ঞানকে মনে রেখে হেসে উঠে বলুন, "এই তো মজা, দুনিয়ার তত্ত্বও আমার সঙ্গেই!"
ভয় লাগলেই হেসে ওঠা: ডেনিশ বিজ্ঞানীদের হাস্যকর আবিষ্কার
এবার আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা যেন এক নতুন রহস্য উদঘাটন করে ফেলেছেন—কেন ভয় লাগার পরেও মানুষ হঠাৎ করে হাসিতে ফেটে পড়ে! গবেষক মার্ক হাই-কনুডসেন এবং তার দল আমাদের জানাচ্ছেন, ভয় লাগার একটি বিশেষ স্তর পেরুলেই আমরা ব্যাপারটিকে মজার বলে ধরে নিই। অর্থাৎ, আমাদের মস্তিষ্কে যখন আতঙ্ক মিটারের কাঁটা একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে থামে, তখনই আমরা জোকস্ অন দ্য গোস্ট মোডে চলে যাই!
তাদের মতে, ভয়ের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে হাসির রাজ্য। আর এই তত্ত্বটা যেন হরর থিম পার্কের জন্য তৈরি—ধরা যাক আপনি হন্টেড হাউসে ঢুকেছেন, চারপাশে ছায়ামূর্তিরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিছুক্ষণ আতঙ্কে কাটানোর পর হঠাৎ করেই মনে হয়, "আরে ধুর, ভূতগুলো তো কেবল বাচ্চাদের ভয় দেখায়!" এবং আপনি সেখানে দাঁড়িয়ে হাসতে শুরু করেন।
এই তত্ত্বটি যদি আমাদের জীবনেও ঠিকমতো কাজ করত, তাহলে স্কুলের ফলাফলে খারাপ গ্রেড দেখে প্রথমে ভয়, আর পরক্ষণেই হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যেত। কিংবা, অফিসের বস যখন আপনার দিকে কড়া চোখে তাকাতেন, ভয় কেটে গেলে সেই মুহূর্তটাই হয়ে যেত সবচেয়ে বড় কমেডি শো!
গবেষকদের মতে, শুধু হরর সিনেমা বা হন্টেড হাউসেই নয়, আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অনেক মজার অনুভূতির পিছনেও ভয় লুকিয়ে থাকে। যেমন ধরুন, বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়ে কাউকে হঠাৎ "বু!" বলে ভয় দেখানোর পর তার আতঙ্কিত মুখ দেখে হাসিতে ফেটে পড়া। এতে ভয় ততটা নয়, যতটা মজা অনুভূতি কাজ করে।
তবে এই গবেষণার সবচেয়ে মজার দিকটি হলো সামাজিক সংযোগের তত্ত্ব। কাছে-পিঠে কেউ ভয় পেলে তা যেন দ্বিগুণ মজার হয়ে ওঠে। হয়তো এই কারণেই আপনার ছোট ভাইয়ের মাকড়সা দেখে লাফানো আপনার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কমেডি! সুতরাং, গবেষকদের মতে, এই হাসি মানসিকভাবে ক্ষতিকর কিছু নয়; বরং আতঙ্ককে হাসির মাধ্যমে কাটিয়ে ওঠা আমাদের মনোজগতের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
তাহলে, ভয়ের পর হাসির এই রহস্যময় তত্ত্ব আবিষ্কার করায় আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়কে সাধুবাদ জানাই। এখন থেকে ভৌতিক সিনেমায় ভয় পেলে আর লজ্জার কিছু নেই, বরং বিজ্ঞানকে মনে রেখে হেসে উঠে বলুন, "এই তো মজা, দুনিয়ার তত্ত্বও আমার সঙ্গেই!"